স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত ফলাফল অনুসারে, এখন পর্যন্ত ৩ কোটির বেশি ভোট গণনা শেষ করেছেন কর্মকর্তারা। এর মধ্যে পেজেশকিয়ান পেয়েছেন ১ কোটি ৭০ লাখের বেশি ভোট এবং এক কোটি ৩০ লাখের বেশি ভোট পেয়েছেন জালিলি।
শুক্রবার (৫ জুলাই) স্থানীয় সময় সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়। রাজধানী তেহরানে ভোট দিয়ে সর্বস্তরের জনগণকে ভোট কেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে তাদের রায় প্রদানের আহ্বান জানান দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ খামেনি।
সর্বোচ্চ নেতা বলেন, আমি আশা করবো ইরানি জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দেবেন। ভোটাররা যত বেশি সুস্পষ্টভাবে তাদের রায় ঘোষণা করবেন, দেশের শাসনব্যবস্থা রাষ্ট্রকে এগিয়ে নেওয়ার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অঙ্গণে তত বেশি কার্যকর ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে।
গত ২৮ জুন অনুষ্ঠিত নির্বাচনে চার প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তবে কেউ এককভাবে শতকরা ৫০ শতাংশের বেশি ভোট না পাওয়ায় নির্বাচন দ্বিতীয় ধাপে গড়ায়।
এদিকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হওয়া সংস্কারপন্থি মাসুদ পেজেশকিয়ান শনিবার বলেছেন, তিনি সবার প্রতি বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দেবেন।
রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে পেজেশকিয়ান বলেন, আমরা সবার কাছে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দেবো। আমরা সবাই এই দেশের মানুষ, আমাদের দেশের অগ্রগতির জন্য সবার সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন করা প্রয়োজন।