শুধুমাত্র ডেপুটি প্রেসিডেন্ট রিগাথি গাচাগুয়া এবং প্রাইম কেবিনেট সেক্রেটারি মুসালিয়া মুদাভাদিকে তাদের স্বপদে বহাল রাখা হয়েছে।
রাজধানী নায়রোবিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় প্রেসিডেন্ট রুটো জানান ‘সামগ্রিক মূল্যায়ন এবং পর্যালোচনার’ পর তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
তিনি বলেন, “যতটুকু উন্নয়ন আমরা করেছি, আমি খুবই ভালোভাবে জ্ঞাত যে আমার প্রতি কেনিয়ার সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা অনেক বেশি। তারা বিশ্বাস করে এই প্রশাসন আমাদের জাতির ইতিহাসে সবচেয়ে বড় পরিবর্তন আনতে পারে।”
গত ২৫ জুন কর বৃদ্ধির বিরুদ্ধে দেশটিতে ব্যাপক বিক্ষোভ হয়। এতে অন্তত ২২ জন নিহত হন। ওইদিন বিক্ষোভকারীরা দেশটির সংসদেও ঢুকে পড়েন। বিক্ষোভকারী ও সাধারণ মানুষ এতটাই ক্ষুব্ধ ছিলেন যে তারা সংসদের ভেতর ভাঙচুর চালান।
পরিস্থিতি বেগতিক দেখে পরের দিন ২৬ জুন আইনটি প্রত্যাহার করে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন প্রেসিডেন্ট রুটো।
এত মানুষের মৃত্যু হওয়ার পর আইন প্রত্যাহার করায় বিক্ষোভাকারীদের ক্ষোভ কমেনি। পরবর্তীতে তারা সরকার বিরোধী বিক্ষোভ শুরু করেন। এর জেরে মন্ত্রীসভার সব সদস্যকে বরখাস্ত করতে বাধ্য হয়েছেন প্রেসিডেন্ট রুটো।
সূত্র: সিএনএন