চন্দ্রদ্বীপ ডেস্ক : কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংস পরিস্থিতিতে ৫০ হাজারেরও বেশিবার গুরুত্বপূর্ণ ৮টি ওয়েবসাইটে সাইবার হামলা হয়েছে। তবেএসব হামলায় কোনো ওয়েবসাইট থেকে গুরুত্বপূর্ণ কোন তথ্য নিতে পারেনি হ্যাকাররা।
চলমান সময়ের সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ে অংশীজনদের সাথে জরুরী বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
এসময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইট হামলা হয়নি। ক্ষতিগ্রস্থ হয়নি আর্থিক ব্যবস্থাপনাও। ৭০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে হামলা করা হয়েছে। এমন তথ্য জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, সাম্প্রতিক ভিপিএন’র অতিরিক্ত ব্যবহারে সাইবার হামলার ঝুঁকি বাড়ছে।সা
মাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগামীকাল পর্যন্ত সময় দেয়া হয়েছে ফেসবুক, টুইটার, টিকটককে। ইতোমধ্যে টিকটক ই-মেইলে সাড়া দিয়েছে। বাকী দুটো সামাজিক মাধ্যম থেকে কোনো সাড়া মেলেনি। পুরো বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছে আইসিটি বিভাগ। ইন্টারনেট গতি নিয়ে সরকারের তরফ থেকে কোনো নির্দেশনা নেই, এমন মন্তব্য করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ফ্রিল্যান্সারদের ক্ষতিপূরণের জন্য তাদের সেবা রপ্তানীতে যেন ইনসেনটিভ দেয়া যায় সে চেষ্টা করা হবে আইসিটি বিভাগের পক্ষ থেকে। ব্যাংক, তৈরি পোষাক, বিদ্যুৎ জ্বালানী ও শিক্ষা খাতে সাইবার হামলার আশঙ্কা আছে মন্তব্য করে প্রতিমন্ত্রী জানান, সরকারের চিহ্নিত ৩৫ টি ক্রিটিক্যাল ইনফ্রাস্ট্রাকচারের মধ্যে মাত্র ৮টি সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক নীতিমালা মেনে চলছে।