সংস্থাটি বিবৃতিতে বলেছে, “ইসরায়েলে ফিরতে উড়াল দেওয়ার আগে (আন্তালিয়া) বিমানবন্দরের কর্মীরা ফ্লাইট এলওয়াই৫১০২-তে জ্বালানি দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।”
তার্কিস বিমানবন্দরের কর্মীরা জ্বালানি না দেওয়ায় পরবর্তীতে বিমানটি গ্রিসের রোডসের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। ইসরায়েলে ফিরে আসার আগে গ্রিস থেকে বিমানটি জ্বালানি নেবে বলেও জানায় সংস্থাটি।
তুরস্কের একটি কূটনীতিক সূত্র জানিয়েছে, জরুরি (মেডিকেল) কারণে ইসরায়েলি বিমানটিকে তাদের বিমানবন্দরে অবতরণ করতে দেওয়া হয়।
তবে কূটনীতিক সূত্রটি বার্তাসংস্থা এএফপির কাছে দাবি করেছে, মানবিক দিক বিবেচনা করে তারা বিমানটিকে জ্বালানি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। কিন্তু এর আগেই বিমানের ক্যাপ্টেন নিজ ইচ্ছায় তুরস্ক থেকে বিমানটি নিয়ে উড়াল দেন।
সূত্রটি বলেছে, “মানবিক দিক বিবেচনা করে জ্বালানি দেওয়া হতো। কিন্তু সংশ্লিষ্ট প্রক্রিয়া যখন শেষ হতে যাবে, বিমানের ক্যাপ্টেন তার নিজ ইচ্ছায় বিমানটি নিয়ে চলে যান।”
এদিকে ফিলিস্তিনের গাজায় বর্বরতা ও গণহত্যা চালানোয় তুরস্ক ও ইসরায়েলের মধ্যে থাকা কূটনৈতিক সম্পর্কে ব্যাপক অবনতি ঘটেছে। গাজায় যুদ্ধ বন্ধ না করা পর্যন্ত ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয় তুরস্ক।
সূত্র: আলজাজিরা