চন্দ্রদীপ ডেস্ক : জাতির মহানায়কের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী আজ। ১৯২০ সালের এই দিনে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। নানা ঘাত-প্রতিঘাত, ত্যাগ-তিতিক্ষা আর আন্দোলন-সংগ্রামে মুজিব হয়ে ওঠেন বঙ্গবন্ধু। আর বঙ্গবন্ধু থেকে জাতির জনক। জাতির জনক হয়ে ওঠার পেছনেও রয়েছে হাজারো ত্যাগ-তিতিক্ষার গল্প। এই দিনে যার জন্মের মধ্য দিয়ে যেন এসেছিল শোষিত বাঙালি জাতির মুক্তির বার্তা। কিশোর বয়সেই জানান দিয়েছিলেন তিনিই বাঙালির ভবিষ্যৎ কাণ্ডারী।
নদী-খাল আর শ্যামলিমায় ঘেরা গ্রামেই কেটেছে তার শৈশব-কৈশোর। স্কুলে পড়ার সময় অন্যায়ের প্রতিবাদ করে খেটেছেন জেলও। মহানায়কের জন্মদিন উপলক্ষ্যে সারা দেশে দিনটি জাতীয় শিশু কিশোর দিবস হিসেবে উদযাপিত হবে। স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি, বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত এই নেতা ১৯২০ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
দিবসটি উদযাপনে আজ দেশের সব সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সব সরকারি ও বেসরকারি ভবন এবং বিদেশে বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে।
বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন এবং জাতীয় শিশু কিশোর দিবস উপলক্ষ্যে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানাবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এছাড়াও দিবসটি উপলক্ষ্যে বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী।