শিরোনাম

দেশের মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে কাজ করেছেন বঙ্গবন্ধু: জাহিদ ফারুক

Views: 65

বরিশাল অফিস:: পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক শামীম বলেছেন, অক্সফোর্ড মিশন হাই স্কুল পুরাতন ১৯’শ সালে স্থাপিত হয়েছে। সেই সময় আগত শিক্ষকবৃন্দরা এখানে এসেছে এই দেশের মানবতার সেবা করার জন্য। একই সাথে আমাদের এই স্কুল স্থাপিত করেছে। তারা যে চিন্তা নিয়ে স্কুল স্থাপিত করেছে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশকে একটি সোনার বাংলা দেখতে চেয়েছিলেন। তিনি এই বাংলাদেশের দুঃখিত মানুষের মুখে হাসি ফুটানোর জন্য রাত-দিন কাজ করেছেন। তার স্বপ্নের সঙ্গে শিক্ষকদের চিন্তা ধারার মিল আছে।

শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বীর মুক্তিযোদ্ধা অক্সফোর্ড মিশন হাই স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি রেফারেন্স ফাদার ফ্রান্সিস এস পিস বিপির সভাপতিত্বে বরিশাল অক্সফোর্ড মিশন হাই স্কুলের ১১৭ তম বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা- ২০২৪ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, তারা যেমন মানবতার সেবা করার জন্য এসেছিল, শিক্ষাদান করার জন্য এসেছিল একইভাবে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে সোনার বাংলা গড়ে তোলার লক্ষ্যে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে সংগ্রাম করে বাংলাদেশকে স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ এখন সামনে এগিয়ে যাচ্ছে। এক সময় দরিদ্র দেশ ছিল, আজ উন্নয়নশীল দেশে পৌঁছেছে। ২০৪১ সালের ভিতরে আমরা সমৃদ্ধিশালী দেশে পৌঁছতে পারব। সেই লক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নেতৃত্বে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। সমৃদ্ধশালী ও একটি স্মার্ট দেশে পৌঁছতে হলে আমাদের আজকে যারা যুবসমাজকে ভবিষ্যতের জন্য এখন থেকে প্রস্তুতি নিতে হবে। তার জন্য একদিকে যেমন তারা লেখাপড়া করতে হবে অন্যদিকে তাদের শারীরিক সুস্থতা ও বজায় রাখতে হবে। এই দুটোই সমন্বয়েই একটি দেশকে সমৃদ্ধশালী লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব।

অনুষ্ঠানের শুরুতে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে অতিথিরা। পরে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে প্রধান অতিথিসহ অন্যান্য অতিথিবৃন্দরা সংক্ষিপ্ত এক আলোচনা করেন। পরে বেলুন-ফেস্টুন উড়িয়ে অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি প্রতিমন্ত্রী পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় জাহিদ ফারুক শামীম এমপি। উদ্বোধন শেষে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে বিভিন্ন ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।

image_pdfimage_print

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *