এশিয়া কাপের মধ্য দিয়ে স্বপ্নটা আগেভাগেই পূরণ হয়েছে জানিয়ে জেসি বলেন, ‘প্রথমত এখনও বিশ্বাস হচ্ছে না যে এশিয়া কাপে আম্পায়ারিং করতে যাচ্ছি। কারণ খুব তাড়াতাড়ি স্বপ্নটা পূরণ হয়ে যাচ্ছে তো। গত এশিয়া কাপে আমি খুব কাছাকাছি ছিলাম দলের। ওই সময় যখন দেখেছি যে কাতার, ইউএই ও মালয়েশিয়া থেকে মেয়ে আম্পায়াররা আম্পায়ারিং করছে; সেখানে বাংলাদেশ থেকে কেউ নেই, তখন থেকেই লক্ষ্য ছিল পরের এশিয়া কাপটা আমি করব।’
‘লক্ষ্য ছিল ঠিকই, কিন্তু স্বপ্নটা এত তাড়াতাড়ি পূরণ হবে জানতাম না। খুবই ভালো লাগছে। প্রথমত বিসিবিকে ধন্যবাদ জানাই এবং দ্বিতীয়ত আম্পায়ার্স কমিটিকে। অবশ্যই এই জায়গাটায় সবচেয়ে বেশি অবদান মিঠু ভাই ও অভি ভাইয়ের। ওমর ভাই ছিল, মনি ভাই ছিল। সবাই সাপোর্ট দিয়েছে’, আরও যোগ করেন তিনি।
বিসিবির প্রশংসা করে জেসি বলেন, ‘বাংলাদেশে এই যে সাহসটা করেছে আমাদের নারী আম্পায়ারদের নিয়ে। আইসিসিতে নাম পাঠিয়েছে, আমাদের মনোনয়ন দিয়েছে। আমরা আইসিসি প্যানেলভূক্ত হয়েছি। শুরু থেকে এই পর্যন্ত, ছেলেদের ম্যাচে (পরিচালনার দায়িত্ব) দেওয়া থেকে শুরু করে; খুবই সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছে আম্পায়ার্স বিভাগ ও বিসিবি। সেটার প্রতিদান স্বরূপ মনে হয় এই জায়গায় আসা।’