Views: 16
মাদারীপুরের ডাসার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহামুদ উল হাসান জানান, দুটি গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষে মাইক্রোবাসটি খাদে পড়ে যায় ও মাহিন্দ্রার সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে যায়। পরে এ ঘটনায় আহতের উদ্ধার করে ভর্তি করা হয় কালকিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। মাইক্রোবাসের বেপরোয়া গতিতেই এ দুর্ঘটনা বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে পুলিশ।
বরিশাল অফিস :: মাদারীপুরে মাইক্রোবাস ও মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে অন্তত ১২ জন আহত হয়েছেন।
শুক্রবার (২ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে ডাসার উপজেলার ভুরঘাটা-শশিকর সড়কের আশ্রম এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহতদের মধ্যে ৬ জনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আহতরা হলেন: কালকিনি উপজেলার আলীপুরের শহিদুল ইসলামের ছেলে হৃদয়, ভুরঘাটা এলাকার রোহান, একই এলাকার আলী সরদারের ছেলে লোকমান সরদার, ঝুরগাঁও এলাকার অনিল বাড়ৈর ছেলে গোবিন্দ বাড়ৈ ও তার মেয়ে চাঁদনী বাড়ৈ, একই এলাকার সুনীল মণ্ডল, বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলার কান্দিরপাড়ের হরবিলাসের ছেলে জয়। বাকিদের নাম তাৎক্ষনিক পাওয়া যায়নি।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, সন্ধ্যায় যাত্রী নিয়ে শশিকর থেকে ভুরঘাটার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে তিনচাকার একটি মাহিন্দ্রা। ডাসার উপজেলার আশ্রম এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা অপর একটি মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মাইক্রোবাসটি পাশের খাদে পড়ে যায় ও মাহিন্দ্রা গাড়িটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। এ সময় মাইক্রোবাস ও মাহিন্দ্রার অন্তত ১২ যাত্রী আহত হয়। তাদের উদ্ধার করে কালকিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে ৬ জনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় পাঠানো হয় বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।
আল আমিন নামে এক ভ্যানযাত্রী বলেন, ‘মাইক্রোবাসটিতে উচ্চ শব্দে গান বাজিয়ে বেপরোয়াভাবে আসার কারণেই এ দুর্ঘটনা ঘটে। গাড়ির গতি এতো বেশি ছিল যে, মুহূর্তেই খাদে পড়ে যায়। আমরা কয়েকজন ভ্যানে এ সড়ক দিয়ে যাবার সময় চোখের সামনেই এ দুর্ঘটনা ঘটে।’
মাদারীপুরের ডাসার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহামুদ উল হাসান জানান, দুটি গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষে মাইক্রোবাসটি খাদে পড়ে যায় ও মাহিন্দ্রার সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে যায়। পরে এ ঘটনায় আহতের উদ্ধার করে ভর্তি করা হয় কালকিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। মাইক্রোবাসের বেপরোয়া গতিতেই এ দুর্ঘটনা বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে পুলিশ।