Views: 61
শনিবার (৬ জানুয়ারি) দুপুর ১২টায় এলিনার ভাসুর রেজাউল করিম বলেন, গতকাল থেকে অনেক খোঁজাখুঁজি করেছি। কোথাও পাইনি। ট্রেন দুর্ঘটনার ওখানেও নেই, হাসপাতালেও নেই। হাসপাতালে থাকা মরদেহ দেখেছি, সেখানেও নেই। সব জায়গায় আমাদের পরিবারের লোকজন খোঁজ নিচ্ছে। কিন্তু কোথাও পাওয়া যায়নি। গতকালকের পর থেকে এলিনার মোবাইলও বন্ধ। হয়ত ট্রেনেই পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
এর আগে গতকাল এলিনাকে খুঁজতে এসে তার আরেক ভাসুর সৈয়দ মুরাদ হোসেন বলেছিলেন, ছেলে আরফান ও ভাই-ভাবির সঙ্গে একই ট্রেনে আসছিলেন এলিনা। আগুন লাগলে এলিনার ভাই-ভাবি শিশু আরফানকে নিয়ে ট্রেন থেকে নেমে যান। পরে এলিনা ফোন করে বলেন, ‘আমি আর পারছি না।’ এরপর থেকে আর তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি।