পটুয়াখালী প্রতিনিধি :: পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পবিপ্রবি) সেকশন অফিসারসহ বিভিন্ন পদের নিয়োগ কেন অবৈধ হবে না তার কারণ জানতে সাবেক ভিসি ও রেজিস্ট্রারসহ চারজনের বিরুদ্ধে ২৮ আগস্ট রুলনিশি জারি করা হয়েছে। হাইকোর্ট সেকশন অফিসার পদে শামসুল হুদা রিফাত নামে এক চাকরি প্রত্যাশীর দায়ের করা রিট পিটিশনের শুনানি শেষে হাইকোর্ট শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, ইউজিসি চেয়ারম্যান, পবিপ্রবির ভিসি ও রেজিস্ট্রারকে ওই রুলনিশি প্রদান করেন।
বাদী পক্ষের কৌঁসুলি মোহাম্মাদ জুলফিকার আলী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলার বিবরণে বলা হয়েছে, ২০২২ সালের ১৬ নভেম্বর ৩ জনসহ অন্যান্য পদের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেয় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারের দপ্তর সেকশন অফিসার পদের জন্য রিটকারী শামসুল হুদা রিফাত (মামলার বাদী)। ফলে ২০২৩ সালের ২ নভেম্বর বাদীকে সাক্ষাৎকারের জন্য ডাকা হলে তিনি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে সাক্ষাৎকার দেন এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন শিক্ষক-কর্মকর্তা পদে বাছাইয়ের জন্য একাধিক কমিটি গঠন করে যা বিধিবহির্ভূত বলে বিবরণে উল্লেখ করা হয়।
এ বিষয়ে পবিপ্রবির রেজিস্ট্রার (অ. দা.) অধ্যাপক ড. এসএম হেমায়েত জাহান বলেন, এখনো কোনো কাগজপত্র পাইনি। তবে শুনেছি বেশ কয়েকটি মামলা হয়েছে। নিয়োগ বাতিল হবে কিনা জানতে চাইলে বলেন, নিয়োগ বৈধ প্রক্রিয়ায় না হলে বাতিল হওয়ার সুযোগ রয়েছে।