চন্দ্রদ্বীপ ডেস্ক: এক বছরের বেশি সময় ধরে ইসরায়েলের নির্বিচার হামলায় ফিলিস্তিনের গাজার বড় অংশই বিরান ভূমিতে পরিণত হয়েছে। সেখানকার বড় অংশই এখন বসবাসের অনুপযোগী। গত মে মাসে জাতিসংঘের উন্নয়ন প্রকল্প (ইউএনডিপি) থেকে দেওয়া এক পরিসংখ্যানে বলা হয়, যুদ্ধে গাজার ধ্বংস হওয়া বাড়িগুলোর ধ্বংসাবশেষ সরাতেই ১৫ বছর তথা ২০৪০ সাল পর্যন্ত সময় লেগে যাবে। বেসামরিক স্থাপনায় ইসরায়েলের ধ্বংসযজ্ঞ নতুন কিছু নয়। বরং নিজেদের যুদ্ধনীতির অংশ হিসেবেই ইহুদি রাষ্ট্রটি এমন ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে থাকে। তাদের এই যুদ্ধনীতি ‘দাহিয়া (দাহিয়েহ) ডকট্রিন’ হিসেবে পরিচিত।
বিশ্লেষকদের মতে, মূলত কোনো সরকার বা গোষ্ঠীর প্রতি সমর্থন প্রত্যাহারে সেখানকার জনগণকে বাধ্য করতেই যুদ্ধে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের এই ‘দাহিয়া ডকট্রিন‘ প্রয়োগ করে থাকে ইসরায়েল। যদিও এই নীতি প্রয়োগ করে তাদের উদ্দেশ্য কতটা অর্জিত হয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।