প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলে হামাসের হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের ২৯ জন নাগরিক নিহত হয়েছেন বলে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের একজন মুখপাত্র শনিবার নিশ্চিত করেছেন। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র এই গোষ্ঠীর সঙ্গে ইসরায়েলের সহিংসতায় এর আগে ২৭ মার্কিনির মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছিল।
ওই মুখপাত্র আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বন্দি সংকটের বিষয়ে ইসরায়েলি সরকারের সঙ্গে কাজ করছে, যার মধ্যে গোয়েন্দা তথ্য আদান-প্রদানের মতো বিষয়ও রয়েছে।
কিরবি সাংবাদিকদের বলেন, ‘এই মুহূর্তে, যে সংখ্যাটি আমরা জানি বা আমরা বিশ্বাস করি যে, বন্দি করা হয়েছে তা খুব ছোট, খুব ছোট, মুষ্টিমেয় থেকেও কম। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে এটি পরিবর্তিত হতে পারে।’
এদিকে হামাস-ইসরায়েলের সংঘাত ছড়িয়ে পড়ার পরপরই ইসরায়েল উপকূলে বিমানবাহী রণতরী পাঠানোর কথা জানিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। গত রোববার যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টাগন জানায়, তারা মার্কিন বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস জেরাল্ড আর ফোর্ড এবং এর সঙ্গে থাকা অন্য যুদ্ধ জাহাজগুলোকে পূর্ব ভূমধ্যসাগরে পাঠাচ্ছে।
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন শনিবার বলেছেন, ‘ইসরায়েলের বিরুদ্ধে শত্রুতামূলক পদক্ষেপ বা হামাসের হামলার পর এই যুদ্ধকে আরও প্রসারিত করার যে কোনও প্রচেষ্টা ঠেকাতে পূর্ব ভূমধ্যসাগরে দ্বিতীয় বিমানবাহী রণতরী ও স্ট্রাইক গ্রুপ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।’