ফ্যাটি লিভার থেকে বাঁচতে যেসব খাবার খাবেন




সালাদ খেলে কমবে ওজন

চন্দ্রদ্বীপ লাইফস্টাইল  :: অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে যেসব প্রস্তাবনা দিল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক সেনাবাহিনীর গাড়িতে আগুন, অস্ত্র ছিনিয়ে মিছিল আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের

প্রধান বিচারপতি হলেন সৈয়দ রেফাত আহমেদ
প্রাইভেটকারে পাওয়া গেল ৮৮ লাখ টাকা
বিএনপি ও যুবদলের তিন নেতা বহিষ্কার
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে যেসব প্রস্তাবনা দিল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
সেনাবাহিনীর গাড়িতে আগুন, অস্ত্র ছিনিয়ে মিছিল আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের
প্রধান বিচারপতি হলেন সৈয়দ রেফাত আহমেদ
প্রাইভেটকারে পাওয়া গেল ৮৮ লাখ টাকা
বিএনপি ও যুবদলের তিন নেতা বহিষ্কার
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে যেসব প্রস্তাবনা দিল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
সেনাবাহিনীর গাড়িতে আগুন, অস্ত্র ছিনিয়ে মিছিল আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের
প্রধান বিচারপতি হলেন সৈয়দ রেফাত আহমেদ
প্রাইভেটকারে পাওয়া গেল ৮৮ লাখ টাকা
বিএনপি ও যুবদলের তিন নেতা বহিষ্কার।

অতিরিক্ত ওজন দেহের জন্য কখনই মঙ্গল বয়ে আনে না। অসংক্রামক অনেক রোগের জন্য বাড়তি ওজন দায়ী। অস্বাস্থ্যকর বিভিন্ন খাবার সহ প্রসেস ফুড খাওয়ার অভ্যাস দিন দিন দেহের ওজন বাড়িয়ে তোলে। যার ফলে ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ, হৃদরোগ সহ নানা অসংক্রামক ব্যাধি বেড়েই চলছে।

তবে অনেকেই ওজন কমাতে চায় ঠিকই, কিন্তু খাওয়ার সময় সেটা মনে থাকে না। ফলে ওজনও কমে না। তবে নিয়মিত পেট ভরে খেয়েও ওজন কমানো সম্ভব। এজন্য দিনে অন্তত একবার সালাদ খেতে হবে।

কম ফ্যাট, কম ক্যালোরি এবং পানিযুক্ত সবজি ও ফল যেমন ক্যাপসিকাম, লেটুস পাতা, শসা, টমেটো, মুলা, গাজর, পেঁয়াজ, তরমুজ, আঙ্গুর, আম, স্ট্রবেরি দিয়ে সালাদ খেতে পারেন। কারণ সালাদ ফাইবারের ভালো উৎস, এতে হজমশক্তি বাড়ে। নিয়মিত সালাদ খেয়ে আপনি ওজন কমাতে পারবেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক কিছু মজাদার সালাদের রেসিপি যা ওজন কমাতে সাহায্য করবে:

ডিমের সালাদ

যা লাগছে

ডিমের সাদা অংশ ( ২টি ডিম),সবুজ আপেল: ১টা,টমেটো: ২টো,অলিভ অয়েল: ১ চামচ, লবণ পরিমাণমতো, গোলমরিচ গুঁড়া

 

যেভাবে বানাবেন

 

ডিম, আপেল, টমেটো চৌকো করে কেটে নিন। এবার সব উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। লেটুস পাতা দিতে পারেন। সেই সঙ্গে সিজনিং করুন অলিভ অয়েল, লবণ আর গোলমরিচের গুঁড়াতে। প্রতিদিন সকালে একবাটি করে খেলে ওজন কমবেই।

চিকেন-বুট সালাদ

অনেকের দুপুরবেলা বেশি খাওয়া হয়ে যায়। যার ফলে ওজন কমার বদলে বাড়তে থাকে। তাদের জন্য রইল দুপুর বেলার এক সুস্বাদু সালাদ। এই সালাদ ভোজনরসিকদের মনকে শান্ত রাখবে এবং পাশাপাশি ওজনও কমাবে।

 

যা লাগছে

মুরগির সেদ্ধ হাড় ছাড়া মাংস ২৫ গ্রাম, ফ্যাট ছাড়া দই ২ টেবিল চামচ (টক মিষ্টি দই ব্যবহার করতে পারেন), ১ টি শসা, ১ কাপ ছোলা বুট সেদ্ধ, লেটুস, ১০/১৫ টি আঙুর লবণ, সামান্য লবণ এবং ১ চা চামচ অলিভ অয়েল।

যেভাবে বানাবেন

ছোলাবুট সারারাত ভিজিয়ে রেখে সেদ্ধ করে নিন। মুরগির সেদ্ধ মাংস ছোট ছোট টুকরা করে নিন। শসা কেটে নিন কিউব করে। এরপর সব উপকরণ একসাথে দই এবং অলিভ অয়েল দিয়ে মিশিয়ে নিন। দুপুরে ভারী খাবার বাদ দিয়ে এই সালাদটি খান ওজন কমবে।

সবজি সালাদ

 

যা লাগছে

গাজর: ২টি, মুলা: ১টি, ক্ষীরা/ শসা: ২টি , টমেটো: ৪টি, ক্যাপসিকাম (ঐচ্ছিক): ১টি, পেঁয়াজ পাতা বা পেঁয়াজকলি: ১ আঁটি, লেটুস পাতা: ৬টি

যেভাবে বানাবেন ::

সব সবজি ধুয়ে রাখুন। গাজর খোসা ছাড়িয়ে ৬ সে.মি. লম্বা ফালি করুন। মুলা খোসাসহ গোল চাক করে কাটুন। ক্ষীরা খোসা ছাড়িয়ে লম্বা ফালি করুন। টমেটো ও ক্যাপসিকাম লম্বা টুকরো করুন। পেঁয়াজ পাতার পেঁয়াজের পাতলা খোসা ছাড়ান। পেঁয়াজসহ পেঁয়াজ পাতা লম্বা রেখে আগা কেটে ফেলুন। কচি এবং ছোট আকারের লেটুস পাতা নিন। আয়তাকার স্বচ্ছ কাচের পাত্রে সবজিগুলো রং মিলিয়ে নিজের পছন্দমতো সাজিয়ে নিয়ে পরিবেশন করুন।

 




ফজরের নামাজ আদায়কারীর ৮ পুরস্কার

চন্দ্রদ্বীপ ডেস্ক : নামাজের মধ্যে যেমন ফজরের রয়েছে বিশেষ গুরুত্ব, তেমনি সময়ের মধ্যে ফজরের সময়ের রয়েছে বিশেষ গুরুত্ব।

হাদিসে ফজরের নামাজের বিশেষ তাগিদ রয়েছে। জুনদুব ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি ফজরের নামাজ পড়বে, সে আল্লাহর জিম্মায় থাকবে। (মুসলিম, হাদিস : ৬৫৭)

অন্য হাদিসে ফজরের নামাজ আদায়কারীকে জান্নাতি মানুষ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। আবু মুসা আশয়ারি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি দুটি শীতল সময়ে নামাজ আদায় করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। ’ (বুখারি ও মুসলিম)

নিম্নে ফজরের নামাজ পড়ার ৮ পুরস্কার…

১. ফজরের নামাজে দাঁড়ানো, সারা রাত দাঁড়িয়ে নামাজ পড়ার সমান। ‘যে ব্যক্তি জামাতের সাথে এশার নামাজ আদায় করলো, সে যেন অর্ধেক রাত জেগে নামাজ পড়লো। আর যে ব্যক্তি ফজরের নামাজ জামাতের সাথে পড়লো, সে যেন পুরো রাত জেগে নামাজ পড়লো। ’ (মুসলিম শরিফ)

২. ‘যে ব্যক্তি ফজরের নামাজ পড়বে, সে আল্লাহর জিম্মায় থাকবে। ’ (মুসলিম)

৩. ফজরের নামায কেয়ামতের দিন নূর হয়ে দেখা দিবে – ‘যারা রাতের আঁধারে মসজিদের দিকে হেঁটে যায়, তাদেরকে কেয়ামতের দিন পরিপূর্ণ নূর প্রাপ্তির সুসংবাদ দাও। ’ (আবু দাউদ)

৪. সরাসরি জান্নাত প্রাপ্তি – ‘যে ব্যক্তি দুই শীতল (নামাজ) পড়বে, জান্নাতে প্রবেশ করবে। আর দুই শীতল (নামাজ) হলো ফজর ও আসর। ’ (বুখারী)

৫. রিজিকে বরকত আসবে – আল্লামা ইবনুল কাইয়িম (রহ.) বলেছেন, সকাল বেলার ঘুম ঘরে রিজিক আসতে বাঁধা দেয়। কেননা তখন রিজিক বন্টন করা হয়।

৬. ফজরের নামাজ পড়লে, দুনিয়া আখেরাতের সেরা বস্তু অর্জিত হয়ে যাবে – ‘ফজরের দুই রাকাত নামাজ দুনিয়া ও তার মধ্যে যা কিছু আছে, সবকিছুর চেয়ে শ্রেষ্ঠ। ’ (তিরিমিযি)

৭. সরাসরি মহান রাব্বুল আলামীন আল্লাহর দরবারে নিজের নাম আলোচিত হবে – ‘তোমাদের কাছে পালাক্রমে দিনে ও রাতে ফেরেশতারা আসে। তারা আসর ও ফজরের সময় একত্রিত হয়। যারা রাতের কর্তব্যে ছিল তারা ওপরে উঠে যায়। আল্লাহ তো সব জানেন, তবুও ফিরিশতাদেরকে প্রশ্ন করেন, আমার বান্দাদেরকে কেমন রেখে এলে? ফেরেশতারা বলে, আমরা তাদেরকে নামাজরত রেখে এসেছি। যখন গিয়েছিলাম, তখনো তারা নামাজরত ছিল। ’ (বুখারি)

৮. ফজরের নামাজ দিয়ে দিনটা শুরু করলে, পুরো দিনের কার্যক্রমের একটা বরকতম সূচনা হবে। প্রিয়নবী (সা.) বলেছেন- ‘হে আল্লাহ! আমার উম্মতের জন্যে, তার সকাল বেলায় বরকত দান করুন। ’ (তিরমিযী)




সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আসক্তি এবং ইন্টারনেটের ক্ষতিকর দিক

বরিশাল অফিস :: শিক্ষার্থীদের কোটা আন্দোলনের জের ধরে দেশে একরকম অস্থিতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। চলমান এই দুর্যোগপূর্ণ সময়ে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে জানমালের। সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনের প্রায় সকল ক্ষেত্রেই তার প্রভাব বেশ প্রকটভাবেই দৃশ্যমান।

বাস চলাচল, বাজারঘাট তো বন্ধ রয়েছেই, তার সাথে স্কুলকলেজ আর অফিস-আদালত কোনো কিছুই স্বাভাবিক নিয়মে চলছে না। সবচেয়ে বেশি নজরে পড়ার মতো ঘটনা হলো বেশ কয়েকদিন ধরে সারাদেশে ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ রয়েছে। ডেটা ভবনে আগুন লাগার ঘটনায় সারাদেশে সকল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সহ ইন্টারনেট সেবা স্থগিত রয়েছে। কর্তৃপক্ষের দাবি, তারা সংযোগ ফিরিয়ে আনার পূর্ণ চেষ্টা করছে। তবুও, এখনো অবধি ইন্টারনেট সংযোগ করতে নানারকম প্রতিকূলতার সম্মুখীন হচ্ছে সাধারণ মানুষ। শুধু যোগাযোগ বা বিনোদন নয়. জরুরি যোগাযোগ এবং দেশের পরিস্থিতির তথ্য আদানপ্রদানের ক্ষেত্রেও এর ব্যাপক প্রভাব পড়ছে।

তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম শিথিল হওয়ার এই ব্যাপার টায় আমাদের নেতিবাচকে নজর দেওয়ার চেয়ে ইতিবাচক দিকগুলোতে দৃষ্টিপাত করা উচিত। এই নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই যে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর ফলে দুনিয়া আমাদের হাতের মুঠোয় চলে এসেছে। মুহূর্তেই বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের তথ্য আদান-প্রদান সম্ভব হচ্ছে। তবে অতিরিক্ত কোনোকিছুই ভালো নয়, এসবের অতিরিক্ত ব্যবহারও তাই বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখাতে শুরু করেছে। খুব সহজেই অনুমান করা যাচ্ছে, বর্তমান সময়ের অধিকাংশ মানুষ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর উপর নির্ভর হয়ে পড়েছে। অনেকের ক্ষেত্রে এটা আসক্তিও বলা যেতে পারে।

‘সিনেট’- এর একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায় বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিনিয়ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যবহার মানুষের উদ্বিগ্নতা বাড়িয়ে দেয়। এক মুহূর্তও যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হলে মনে হতে থাকে, ‘হয়ত কোনো জরুরি খবর সময়মতো জানতে পারলাম না!’ তাই অকারণেই অনেকে জরুরি কাজ ছাড়াও সারাক্ষণ মোবাইল, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট, কম্পিউটার, টিভির সামনে বসে থাকে। এর ফলে দেখা যায়, কোনো কাজে ভালোভাবে পরিপূর্ণ মনোযোগ ধরে রাখা যায় না। বারবার অবচেতন মন এইসব ডিভাইসের দিকেই ঝুঁকে পড়ে।

তাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের প্রতি আমাদের নির্ভরতাকে অনুধাবন করে, এইসব অ্যাপ ব্যবহারের ক্ষেত্রে যেন আসক্তি তৈরি না হয়, সেই চেষ্টা করতে হবে। অবসর সময় কাটাতে বিকল্প অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।




ঘরোয়া উপায়ে ব্রণ দূর করবেন যেভাবে




শিশুর খাবারে অ্যালার্জি আছে বুঝবেন যেভাবে




ত্বক উজ্বল করতে কোন ফলগুলো খাবেন




বর্ষাকালে যেসব খাবার এড়িয়ে চলতে হবে




কোন ফল কখন খাবেন, কখন খাবেন না




গরমে সতেজ থাকতে যে ৪ খাবার খাবেন