ভিটামিন ডি’র ঘাটতি মেটাবে এই ৫ ফল

চন্দ্রদীপ ডেস্ক : ভিটামিন ডি হলো চর্বিতে দ্রবণীয় একটি সেকোস্টেরয়েড গ্রুপ যা ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও ফসফেট এর আন্ত্রিক শোষণ এবং মানবদেহে বিভিন্ন জৈবিক প্রভাব সৃষ্টির জন্য দায়ী। আমাদের শরীর নিজে থেকেই এই ভিটামিন সংশ্লেষ করতে পারে। তবে তার জন্য জরুরি পর্যাপ্ত সূর্যালোকের। খুব তীব্র নয় এমন রোদে গিয়ে ১০ থেকে ২০ মিনিট দাঁড়ালেই অনেকটা উপকার মেলে। তবে এই সময় এখনের অভাব। ভিটামিন ডি খাবারের থেকেও সংগ্রহ করা যেতে পারে‌‌। হালকা কিছু ফল ভিটামিন ডি-এর সেরা উৎস।

কিসমিস

কিসমিসের প্রতি ১০০ গ্রামে ৮০ আইইউ-এর (ইন্টারন্যাশনাল ইউনিট) বেশি ভিটামিন ডি রয়েছে। এছাড়াও এর মধ্যে ফাইবার ও আয়রনের মতো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে।

আলুবোখারা

আলুবোখরার প্রতি ১০০ গ্রামে ভিটামিন ডি ৩ মিলিগ্রামেরও বেশি। তাই ঐই খাবারটাও রাখতে পারেন রোজকার তালিকায়।

আমন্ড 

আমন্ডের মধ্যেও রয়েছে ভিটামিন ডি-এর গুণ। রোজ আমাদের যতটা ভিটামিন ডি জরুরি , তার প্রায় ১০ শতাংশ জোগান দেয় আমন্ড। আমন্ড খাওয়ার আগে কিছুক্ষণ জলে ভিজিয়ে রেখে দিতে পারেন।

খোবানি 

এতে প্রতি ১০০ গ্রামে ভিটামিন ডি-এর পরিমাণ ১.৫ আইইউ। এছাড়াও এতে পটাশিয়াম, আয়রন ও ভিটামিন এ রয়েছে। তাই রোজকার তালিকায় রাখতেই পারেন।

শুকনা ডুমুর

ডুমুর ফলেও ভিটামিন ডি প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ‌। প্রতি ১০০ গ্রামে ভিটামিন ডি-এর পরিমাণ ৩ আইইউ। পাশাপাশি ডুমুরের মধ্যে ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালসিয়াম ফাইবার ও পটাশিয়ামের পরিমাণ অনেকটাই বেশি।

কতটুুক ফল খাবেন?

রোজ ফল খাওয়া ভালো। বিশেষত এই ফলগুলো শরীরে ভিটামিন ডি-এর চাহিদা মেটায়। কিন্তু রোজ অল্প পরিমাণ যেমন হাফ কাপের বেশি না খাওয়াই ভাল। অতিরিক্ত ভিটামিন ডি থেকে বমি, মাথা ঘোরার সমস্যা হতে পারে।




মেদ বাড়ে যেসব ভুলের কারণে

চন্দ্রদ্বীপ ডেস্ক:  বাড়তি মেদ নিয়ে আমাদের দুশ্চিন্তার অন্ত থাকে না। আমরা বুঝতে পারি না, কেন মেদ বেড়ে যাচ্ছে। নানা কারণ খুঁজেও সঠিক কারণটি বের করতে পারি না। আসলে আমাদের অজান্তেই কিছু ভুলের কারণে বাড়তে থাকে মেদ। ফলস্বরূপ নষ্ট হয় সৌন্দর্য ও শারীরিক আকৃতি, বাড়তে থাকে ওজন। এরপর ডায়েট কিংবা ব্যায়ামেও তেমন সুফল মেলে না। কারণ ভুলগুলো অজান্তেই চলতে থাকে। চলুন জেনে নেওয়া যাক, কোন ভুলের কারণে মেদ বেড়ে যেতে পারে-



সম্পর্ক নষ্ট হয় যে ৫ কারণে

চন্দ্রদ্বীপ ডেস্ক:  সম্পর্ক সব সময় একইরকম সুন্দর বা গতিশীল থাকে না। একটি সুন্দর সম্পর্কও নানা কারণে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। সব সময় যে এর পেছনে কারণ হিসেবে বিশ্বাসঘাতকতা বা প্রতারণা থাকে, তা নয়। তুচ্ছ ঝগড়া থেকে শুরু করে সম্পর্কের মধ্যে উদাসীনতা, এমন অনেক ছোট ছোট বিষয় সম্পর্ক নষ্ট করার পেছনে কারণ হিসেবে কাজ করতে পারে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক-



ডায়াবেটিসের জন্য অপকারী ৪টি ফল




৪ খাবার, শিশুর অকালে চুল পাকা রোধ হবে




ফল খাওয়ার সঠিক সময় কখন?




ডায়াবেটিস রোগীরা যে কারণে বেগুন খাবেন

চন্দ্রদ্বীপ ডেস্ক:  ডায়াবেটিসের সমস্যা এখন ঘরে ঘরে। নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপনের মাধ্যমে এই রোগ নিয়ন্ত্রণ করা যায় সহজেই। এজন্য শরীরচর্চার পাশাপাশি সঠিক খাদ্যাভ্যাস জরুরি।

বিভিন্ন ধরনের খাবার আছে যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য স্বাস্থ্যকর নয়। এ কারণে ডায়েট থেকে বাদ দিতে অনেক খাবার। বিশেষ করে প্রক্রিয়াজাতকরণ খাবার ও মিষ্টি খাবার একেবারেই এড়িয়ে যেতে হয়।

একইভাবে অনেক ধরনের খাবার আছে যা খেতে মানা নেই ডায়াবেটিস রোগীদের। তেমনই এক সবজি হলো বেগুন। রক্তে কোলেস্টরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে এই সবজি।

শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও এটি বিশেষ ভূমিকা রাখে। আবার বেগুন হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। বেগুনে থাকা পটাশিয়াম শরীরের পানিশূন্যতা দূর করে যা রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, কম ক্যালোরি ও কার্বোহাইড্রেটযুক্ত এই সবজিতে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান আছে। আপনি যদি ডায়াবেটিসের রোগী হন তাহলে আপনার ডায়েটে এই সবজি অবশ্যই যোগ করুন।

এনসিবিআইতে প্রকাশিত এক রিপোর্ট অনুসারে, বেগুনে খুব কম গ্লাইসেমিক সূচক আছে। যা রক্তে শর্করাকে বাড়ায় না। এটি একটি স্টার্কবিহীন খাবার। এর গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ১৫। ফলে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি উপকারী। কম গ্লাইসেমিক সূচকযুক্ত খাবারগুলো গ্লুকোজের মাত্রা বাড়ায় না ও ধীরে ধীরে শোষিত হয়।

বেগুনে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল ও দ্রবণীয় ফাইবার আছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো এতে ক্যালোরি ও চর্বি অনেক কম। এতে নিয়াসিন, ম্যাঙ্গানিজ ও কপারের মতো অল্প সংখ্যক অন্যান্য পুষ্টিও আছে।

বেগুনে ভিটামিন এ ও সি এর মতো উচ্চ অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে, যা কোষের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। ক্যালোরি কম হওয়ায় এটি ওজন কমানোর জন্য একটি দুর্দান্ত খাবার।

ফাইবার সমৃদ্ধ এই সবজি কোষ্ঠকাঠিন্যও সারায়। বেগুনে থাকা ফোলেট রক্ত স্বল্পতা দূর করে। এতে উৎপন্ন গ্লাইকোঅ্যালকালয়েড ত্বকের ক্যানসারও প্রতিরোধ করে।

তাই ডায়াবেটিস রোগীরা নিশ্চিন্তে ডায়েটে রাখতে পারেন বেগুনের নানা পদ। তবে অনেকেরই বেগুনে অ্যালার্জি থাকে। তারা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া বেগুন খাবেন না।

সূত্র: এনসিবিআই/টাইমস নাউ নিউজ




ফল খাওয়া সম্পর্কে ৩টি ভুল ধারণা




দ্বিতীয় বার আইজিপি পদক পেলেন রাঙ্গাবালী থানার ওসি হেলাল

পটুয়াখালী প্রতিনিধি :

প্রশংসনীয় ও ভালো কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ দ্বিতীয় বারের মতো ‘আইজিপি’স এক্সেমপ্ল্যারি গুড সার্ভিসেস ব্যাজ পদক পেয়েছেন রাঙ্গাবালী থানার ওসি মো. হেলাল উদ্দিন। পুলিশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মর্যাদাপূর্ণ এ পদক পাওয়ায় শনিবার দুপুরে রাঙ্গাবালী থানা পুলিশের সদস্যরা তাকে সংবর্ধনা দেন।

জানা গেছে, গত বছর বরিশাল এয়ারপোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকা অবস্থায় প্রশংসনীয় ও ভালো কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ হেলাল উদ্দিনকে এ পদক দেওয়া হয়।
বুধবার রাজারবাগ পুলিশ লাইনসের প্যারেড গ্র্যাউন্ডে তাকে ব্যাজ পদক পরিয়ে দেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। এ সময় তার হাতে সনদপত্র তুলে দেওয়া হয়।

এর আগে ২০১৮ সালে বরিশালের উজিরপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) থাকাকালীন প্রথমবারের মতো আইজিপি পদকে ভূষিত হন হেলাল উদ্দিন।

এ বিষয়ে রাঙ্গাবালী থানার ওসি হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘ভালো কাজের স্বীকৃতি যখন পাওয়া যায়, তখন সেই কাজের উৎসাহ অনেকগুণ বেড়ে যায়। আমি নিজে যেমন কাজে উৎসাহ পাব, আমার দেখাদেখি অন্যরাও উৎসাহিত হবেন। আমি চাইব, ভবিষ্যতে আরও ভালো কিছু করতে। আমার টিমের সদস্যদেরও ভালো কাজের জন্য উৎসাহ দেব।’

 




রোজার আগে যেসব প্রস্তুতি নেবেন

চন্দ্রদ্বীপ ডেস্ক: পবিত্র রমজান মাস চলেই এলো। আর ক’দিন পরেই শুরু হবে রমজানের। পুরো একমাস রোজা রাখবেন মুসলমান ধর্মাবলম্বীরা। মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য এই এক মাস দিনের বেলা সব ধরনের পানাহার থেকে বিরত থাকা হয়। মাসটি বছরের অন্যান্য মাসের মতো নয়। যেখানে অন্য মাসগুলোতে দিনে তিনবেলা মূল খাবার খাওয়া হয়, সেখানে রমজান মাসে তা চলে আসে মূলত দুইবেলায়, সেহরি ও ইফতার। আবার সারাদিন না খেয়ে থাকার ফলে শরীরেও আসে কিছু পরিবর্তন। তাই রোজার প্রস্তুতি হিসেবে কিছু কাজ করে রাখতে পারলে ভালো। চলুন জেনে নেওয়া যাক-