উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে না রাখলে হারাতে পারেন দৃষ্টিশক্তিও

এতে করে দৃষ্টিশক্তও হারাতে পারেন মানুষ। হাইপারটেনশন থেকে হতে পারে হাইপারটেনসিভ রেটিনোপ্যাথি। দীর্ঘদিন ধরে অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ রেটিনায় রক্ত পরিবহনকারী রক্তবাহিকাগুলোর ক্ষতি করতে পারে।

সমস্যা তৈরি হতে পারে চোখের পেছনের স্পর্শকাতর পর্দায়। পরিবর্তন ঘটাতে পারে। রক্তনালি ক্ষতিগ্রস্ত হলে ফ্লুইড বেরিয়ে আসে।

তার ফলে রেটিনাল টিস্যুগুলোর ক্ষতি হয়। কখনো কখনো অল্প অল্প করে রক্তক্ষরণ কারণ হতে পারে। এর ফলে দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যেতে পারে।

১. রেটিনার শিরা ও ধমনীর পথ রুদ্ধ হওয়া- এই সমস্যার কারণেই রেটিনার স্ট্রোক হয়।

২. ইস্কেমিক অপটিক নিউরোপ্যাথি- মস্তিষ্কের সঙ্গে চোখের সংযোগকারী স্নায়ু এই অবস্থায় ক্ষতিগ্রস্থ হয়। উচ্চ রক্তচাপের ফলে এই স্নায়ুগুলোতে রক্ত প্রবাহ কমে যেতে পারে, যার ফলে দৃষ্টিহানি হতে পারে।

৩. উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিসে যারা ভোগেন তাদের ডায়াবেটিক আই ডিজিজ হতে পারে।

৪. সাবকনজাংটিভাল হেমারেজ – রক্তচাপের আকস্মিক পরিবর্তনের ফলে চোখের সাদা অংশের সূক্ষ্ম ধমনী ফেটে যেতে পারে ও আশপাশের অংশে রক্ত বের হতে পারে।

এটি চোখের টকটকে লালভাব সৃষ্টি করে, যা খুবই উদ্বেগজনক। তবে এই সমস্যা তুলনামূলকভাবে কম ক্ষতিকারক ও নিজে থেকেই সারে। সামান্য ওষুধ বা কোনো চিকিৎসা ছাড়াই ২-৪ সপ্তাহের মধ্যে লালভাব দূর হয়।

৫. উচ্চ রক্তচাপ গ্লুকোমা ডেকে আনে দ্রুত। বার্ধক্যে গ্লুকোমা ও চোখের রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয় হাইপারটেনশন

উচ্চ রক্তচাপের সমস্যাটি এখন আর শুধু বয়স্কদের অসুখ নয়। বর্তমান ট্রেন্ড কিন্তু ভয়ংকর দিকে গড়াচ্ছে। ২০-২৫ বছর বয়সেই এই সমস্যায় আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকেই।

আসলে প্রতিনিয়ত বাড়তে থাকা চাপ, স্ট্রেসের কারণেই বাড়ছে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা। চিকিৎসকরা বলছেন, যাদের পরিবারে হাই ব্লাড প্রেসারের ইতিহাস আছে তাদের বয়স ২০ পার হলেই বিপি মনিটর করা শুরু করতে হবে।

হু এর নির্দেশিকা অনুসারে, ব্লাড প্রেসার যদি ১৪০/৯০ এর বেশি হয়, তবে তো ওষুধ চালু করতেই হবে। তবে সঠিক নিয়মে জীবনযাত্রা পরিচালনা করতে হবে।

সূত্র: এবিপি লাইভ




দাঁত ঝকঝকে সাদা করুন সহজ ঘরোয়া উপায়ে




দেশে দ্বিতীয়বারের মতো ক্যাডাভেরিক কিডনি প্রতিস্থাপন সম্পন্ন

চন্দ্রদীপ নিউজ: বাংলাদেশে দ্বিতীয়বারের মতো ক্যাডাভেরিক প্রক্রিয়ায় ‘ব্রেইন ডেড’ ঘোষিত মানুষের কিডনি অন্য দুজন কিডনি বিকল মানুষের দেহে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। বর্তমানে দুজনই সুস্থ রয়েছেন। বৃহস্পতিবার রাত ৯টায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) এবং মিরপুরস্থ কিডনি ফাউন্ডেশন হাসপাতাল এন্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটে এ ধরণরে কিডনি প্রতিস্থাপন করা হয়।

বিএসএমএমইউতে ক্যাডাভেরিক ট্রান্সপ্লান্ট পদ্ধতিতে কিডনি প্রতিস্থাপন টিমের প্রধান ছিলেন বিএসএমএমইউর প্রক্টর ও দেশের বিশিষ্ট ইউরোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. মো. হাবিবুর রহমান দুলাল।

রাতেই ট্রান্সপ্লান্ট টিমের ছবিসহ ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, Alhamdullilah, just we have completed 2nd cadaveric renal transplantation in Bangabandhu sk Mujib Medical university.

ক্যাডাভেরিক ট্রান্সপ্লান্টের শুরুতে বিএসএমএমইউ উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ কেবিন ব্লকের ওটিতে আসেন। সেখানে অঙ্গদাতা মো. মাসুমের পরিবারের সদস্য ও গ্রহীতার স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেন।

এসএমএমইউ উপাচার্য অধ্যাপক শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘৩৮ বছরের একজন পুরুষকে বৃহস্পতিবার ব্রেইন ডেড ঘোষণা করা হয়। তিনি মস্তিষ্কে আঘাতজনিত কারণে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে চিকিৎসাধীন ছিলেন।




সাফল্য : ১১ বছরে প্রথম শুনতে পেল বধির শিশু

চন্দ্রদীপ ডেস্ক : ১১ বছর আগে মরক্কোতে জন্মগ্রহণ করে আইসাম ড্যাম। তখন থেকেই কানে শুনতে পেত না সে। তবে যুগান্তকারী জিন থেরাপি চিকিৎসায় প্রথমবারের মতো শুনতে পেয়েছে বধির শিশুটি। যুক্তরাষ্ট্রের ফিলাডেলফিয়ার শিশু হাসপাতালে (সিএইচওপি) চিকিৎসার পর সে কানে শুনতে পায় বলে জানিয়েছেন শিশুটির বাবা। এএফপির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

থেরাপির পর আইসাম গাড়ি ও কাঁচির শব্দ শুনতে পেয়েছে বলে জানান তার বাবা। জানা গেছে, শুনতে পেলেও হয়তো কথা বলতে পারবে না সে। হাসপাতালের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে এই প্রথম যুগান্তকারী জিন প্রতিস্থাপন করেছে ফিলাডেলফিয়ার শিশু হাসপাতাল। জন্মগত বধিরদের কানে শোনার জন্য এই চিকিৎসাপদ্ধতি আশা জাগিয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়। পাশাপাশি এই পদ্ধতির প্রশংসাও করা হয়েছে।

সিএইচওপির অটোল্যারিঙ্গোলজি বিভাগের ক্লিনিক্যাল গবেষণার পরিচালক সার্জন জন জার্মিলার বলেন, শ্রবণশক্তির ক্ষেত্রে জিন থেরাপি এমন একটি বিষয় যা নিয়ে চিকিৎসক ও বিজ্ঞানীরা ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে কাজ করছেন। শিশুকালে শ্রবণশক্তি হারানো শিশুদের পুনরায় শোনার আশা ব্যক্ত করেন তিনি।

জার্মিলার আরও বলেন, এই কাজ বা গবেষণা ভবিষ্যতে ১৫০টিরও বেশি জিন নিয়ে কাজ করবে। যে জিনগুলো মূলত শ্রবণশক্তি হ্রাস করে।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ওষুধ নিয়ন্ত্রক ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের গবেষণা উদ্ধৃত করে নিউইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, নতুন করে শুনতে পাওয়া আইসাম হয়তো কখনো কথা বলতে পারবে না। কারণ কথা বলা শেখার মস্তিষ্কের স্তরটি প্রায় পাঁচ বছর বয়সেই বন্ধ হয়ে যায়।

আইসাম এক বিরল কারণে বধির হয়ে জন্মগ্রহণ করেছিল বলে জানা গেছে। জন্মস্থান মরক্কোতে হলেও পরে স্পেনে চলে যায় সে।




সম্পর্ক কখন ভেঙে দেওয়া জরুরি?

চন্দ্রদ্বীপ ডেস্ক:  সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে দু’জনেরই সমান প্রচেষ্টা থাকা জরুরি। যার প্রেমে পড়ে একটা সময় তাকে ছাড়া বেঁচে থাকাই অসম্ভব মনে হতো, বাস্তবতা হলো, তাকে ছাড়াই হয়তো আপনাকে বেঁচে থাকতে জানতে হবে। কারণ সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষ বদলে যেতে পারে। হয়তো এমন কোনো বাস্তবতা আপনার সামনে আসতে পারে, যার পর আর সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা যায় না।



শীতে বন্ধ নাক খোলার ঘরোয়া ৬ উপায়

চন্দ্রদ্বীপ ডেস্ক:শীতকালে জ্বর ও সর্দি-কাশির মতো ঠান্ডাজনিত অনেক রেগের প্রকোপ বাড়ে। এ সময়ে মানুষ সবচেয়ে বেশি অস্বস্তিতে ভোগেন নাক বন্ধের সমস্যা নিয়ে। এটার কারণে কোনো কাজেই মন বসে না। শ্বাস নিতে সমস্যা হয়। ঘুম হয় না। মাথা ধরে থাকে সারাক্ষণ। চিকিৎসকরা বলছেন, প্রতিদিন নাকের ড্রপ ব্যবহার করলে তা অভ্যাসে পরিণত হয়ে যায়। তখন ড্রপ না নিলে ঘুম আসতে চায় না। তার চেয়ে বন্ধ নাক খোলার জন্য ঘরোয়া উপায় প্রয়োগ করা যেতে পারে।




আইসিইউতে ফারুকী, দোয়া চাইলেন তিশা

চন্দ্রদ্বীপ ডেস্ক:  অসুস্থ হয়ে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক, চিত্রনাট্যকার মোস্তফা সরওয়ার ফারুকী। বর্তমানে তিনি আইসিইউতে রয়েছেন।

মোস্তফা সরওয়ার ফারুকীর স্ত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশা সোমবার (২২ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, আজ সন্ধ্যা থেকে মোস্তফা একটু অসুস্থ। চিকিৎসকের কাছে নিতেই বললো এনজিওগ্রাম করাতে, করা হলো। ছোট একটা ব্রেইনস্ট্রোক হয়েছে তার। নিউরো আইসিইউতে অবজারভেশনে রয়েছে। সবাই মোস্তফা সরওয়ার ফারুকীর জন্য দোয়া করবেন।

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী একজন বাংলাদেশি চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক, চিত্রনাট্যকার এবং নাট্য নির্মাতা। তিনি বেশকিছু ভিন্নধর্মী ও দর্শকপ্রিয় মেগা ধারাবাহিক নাটক পরিচালনা করেছেন।

এছাড়াও ‘ব্যাচেলর’ চলচ্চিত্রটি পরিচালনার মাধ্যমে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। দীর্ঘ দুই যুগের বেশি সময় ধরে নির্মাণ কাজের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন এই খ্যাতিমান নির্মাতা।




শীতে হজমশক্তি ভালো রাখার ৫ উপায়

চন্দ্রদ্বীপ ডেস্ক:  শীতের সময়ে উষ্ণতা ধরে রাখার জন্য শীতের পোশাক, কম্বলের পাশাপাশি আমরা খাবারের ওপরেই নির্ভরশীল হয়ে পড়ি। কারণ অনেক খাবার আছে যেগুলো আমাদের ভেতর থেকে শরীর উষ্ণ রাখতে কাজ করে। এসময় আমরা এমন অনেক মুখরোচক খাবারও খেয়ে ফেলি যা আসলে পেটের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী নয়। এ ধরনের খাবার খাওয়ার ফলে পেট ফাঁপা, বদহজম এবং অ্যাসিডিটির মতো সমস্যা দেখা দেয়। তবে চিন্তার কারণ নেই। শীতের মৌসুমে আপনার হজমক্ষমতা ভালো রাখার কিছু উপায় রয়েছে। চলুন জেনে নেওয়া যাক-



জীবনে ভালোবাসা পায়নি কেন?

চন্দ্রদ্বীপ ডেস্ক:  প্রেমে পড়ার ইচ্ছা একটি সহজাত অনুভূতি যা প্রাপ্ত বয়সে এসে তৈরি হওয়া স্বাভাবিক। প্রেম এবং সম্পর্কের খুঁটিনাটি বুঝতে পারলে তা আপনার জীবনকে জানার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। বেশিরভাগ মানুষ তার প্রেম সম্পর্কে ঠিকভাবে বোঝে না বা প্রত্যাশা অনুযায়ী ভালোবাসা পায় না। জীবনে মনের মতো ভালোবাসা পাওয়াটা নির্ভর করে অনেককিছুর ওপরেই। অনেক কারণই থাকতে পারে যার ফলে আপনার জীবন থাকে ভালোবাসাহীন। চলুন জেনে নেওয়া যাক-



পুরুষের পোশাকের রঙ নিয়ে যা বলেছেন মহানবী সা.

চন্দ্রদীপ ডেস্ক : পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘হে আদাম সন্তান! আমরা তোমাদেরকে পোশাক-পরিচ্ছদ দিয়েছি তোমাদের লজ্জাস্থান আবৃত করার জন্য এবং শোভা বর্ধনের জন্য।

আর তাক্বওয়ার পোশাক হচ্ছে সর্বোত্তম। ওটা আল্লাহর নিদর্শন সমূহের মধ্যে একটি, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে। ’ ( সুরা আরাফ, আয়াত,২৬)

পোশাক পরিধানের ক্ষেত্রে হাদিসে বিশেষ নির্দেশনা রয়েছে। পুরুষদের পোশাক বিষয়েও আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্পষ্ট বিধান দিয়েছেন।

এক সাহাবি মহানবী  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাকে জিজ্ঞাসা করেন, আমার শখ হলো, আমার কাপড় উন্নতমানের হোক, আমার জুতা জোড়া অভিজাত হোক—এটা কি অহংকারপ্রসূত? রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লা বললেন, ‘নিঃসন্দেহে মহান আল্লাহ সৌন্দর্য পছন্দ করেন (সৌন্দর্যের প্রকাশ অহংকার নয়)। ওই ব্যক্তি অহংকারী, যে সত্যের সামনে ঔদ্ধত্য দেখায় আর মানুষদের তুচ্ছজ্ঞান করে, অবজ্ঞা করে। ’ (মুসলিম, হাদিস, ১৪৭)

পোশাক পরিধানের ক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয়ে সাদৃশ্য অবলম্বনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। বিষয়গুলো হলো:

১. কাফির-মুশরিকদের পোশাক গ্রহণ করা যাবে না।

২. ফাসেক-পাপাচারীদের মতো পোশাক পরিধান করা যাবে না।

৩. বিপরীত লিঙ্গের মতো পোশাক ধারণ করা যাবে না। অর্থাৎ পুরুষের জন্য নারীদের ন্যায় আর নারীদের জন্য পুরুষের মতো পোশাক পরিধান করা জায়েজ নয়।

৪. পোশাক হতে হবে ঢিলেঢালা। আরামদায়ক।

পুরুষদের জন্য রেশমি কাপড় পরিধানও বৈধ নয়। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘আমার উম্মতের মধ্যে পুরুষদের জন্য রেশমি কাপড় এবং স্বর্ণ ব্যবহার করা হারাম; কিন্তু নারীদের জন্য তা হালাল। ’ (তিরমিজি, হাদিস, ১৭২০)

পুরুষদের জন্য একেবারে লাল ও হলুদ রঙের পোশাক না পরা কথা বলা হয়েছে। তাদের জন্য একেবারে গাঢ় লাল রঙের পোশাক পরিধান করা মাকরুহ। তবে হালকা লাল রঙের পোশাক পরিধান করা বৈধ। (রদ্দুল মুহতার : ৬/৩৫৮, কাশফুল বারি : কিতাবুল লেবাস : ২০৯)

আর পোশাকের ক্ষেত্রে বিশেষ লক্ষণীয় হলো- বিলাসিতা প্রকাশ পায় এমন পোশাক পরিহার করা। কারণ, সীমাতিরিক্ত বিলাসিতার গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসিয়ে দেওয়া কাফিরদের অভ্যাস।

মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, ‘বিলাসিতা পরিহার করো। আল্লাহর নেক বান্দারা বিলাসী জীবনযাপন করে না। ’ (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ২২১০৫)