খাঁটি সরিষার তেল চেনার উপায়


চন্দ্রদ্বীপ ডেক্স: খাবারে ভেজাল নিজ থেকে মেশে না। মানুষের অসৎ উদ্দেশ্যের ফসল এই ভেজালযুক্ত খাবার। বাড়তি লাভের লোভে পড়ে মানুষ মানুষকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। খাদ্যে ভেজাল মেশানোর মতো চরম খারাপ কাজ করতেও তাদের হাত কাঁপে না। কিন্তু কথায় বলে, চোরে না শোনে ধর্মের কাহিনি। তাই মানুষেরা ভালো হয়ে যাবে এই আশা বাদ দিয়ে ভেজালযুক্ত খাবার চিনে রাখতে হবে আপনাকেই। তাহলে আর বিশ্বাস করে ঠকে আসতে হবে না।

চাল, ডাল, আটা, মসলা তেল- সবকিছুতেই ভেজাল মেশানো হচ্ছে। এই তালিকা থেকে বাদ যাচ্ছে না সরিষার তেলও। ভেজালযুক্ত বা নকল সরিষার তেল খেলে তা শরীরে বিভিন্নভাবে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। তখন দেখা দিতে পারে নানা ধরনের অসুখ। অনেক সময় সরিষার তেলে রাসায়নিক মিশিয়ে সোনালি রঙ নিয়ে আসে অসাধু ব্যবসায়ীরা। সেই রঙযুক্ত তেল দিনের পর দিন খেলে বৃদ্ধি পায় ক্যান্সারের ঝুঁকি।

ফ্রিজিং টেস্ট

আঙুলের সাহায্যে পরীক্ষা

সরষের তেলে ভেজাল আছে কি না তা বোঝার একটি খুবই সহজ ঘরোয়া উপায় হলো হাতের তালুতে আঙুল দিয়ে ঘষে দেখা। আপনার হাতের তালুতে একটুখানি সরিষের তেল নিয়ে তারপর তা খানিকক্ষণ ঘষে নিন। যদি তেলের রঙ ছেড়ে যেতে শুরু করে, কোনোও আলাদা গন্ধ পান বা চিটচিটে ভাব অনুভব করেন তবে বুঝে নেবেন সেই তেল ভেজালমিশ্রিত।

আসল সরিষার তেলে তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধ থাকে, যা চোখে পানি এনে দেয়। অপরদিকে ভেজাল মেশানো সরিষার তেলের গন্ধ ততটা তীব্র হয় না। তাই গন্ধ শুঁকে খুব সহজেই এটি বুঝতে পারা সম্ভব।

রঙের মাধ্যমে পরীক্ষা

সরিষার তেলের রং খুব গাঢ় এবং ঘন হয়। তবে অনেক সময় দেখবেন সরিষার তেল হালকা হলুদ রঙের। কোনো তেল যদি এরকম হালকা হলুদ রঙের দেখেন তাহলে তাতে ভেজাল থাকার সম্ভাবনা বেশি।




যে ছয়টি অভ্যাস আপনাকে সুস্থ রাখবে

এখন অসুস্থতার মৌসুম যাচ্ছে। কম বেশি সবাই অসুস্থ হচ্ছে। কেউ কেউ বেশ ভুগছেন। তাহলে কি সবার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেল? এটা হয়তো নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে চিকিৎসকেরা বের করতে পারেন। তবে ছয়টি অভ্যাস তৈরি করতে পারলে আমরা নিজেরাই কিন্তু অসুস্থতাকে বিদায় জানাতে পারি। এ নিয়েই লিখেছেন মো. লতিফুর রহমান

০১. ঘুমাতে হবে সঠিক সময়ে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, সবচেয়ে ভালো সময় রাত ১০টার পর। ঠিক সময়ে ঘুমালে প্রচুর কিলার সেল তৈরি হয় যা ক্ষতিকর ভাইরাস-ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে।

০২. সূর্যের আলো গায়ে লাগাতে হবে। এতে ভিটামিন-ডি ও মেলাটনিন তৈরি হয়। যা রোগ প্রতিরোধে দারুণ ভূমিকা রাখে।

০৩. শরীর চর্চা করতে হবে। খেয়াল করতে হবে, শরীর চর্চার সময় যেন শ্বাস প্রশ্বাস ও হার্টবিট বাড়ে। রিল্যাক্সে হাঁটলে প্রকৃত উপকার পাওয়া যায় না। এছাড়া বেশি হাঁটার চেয়ে জায়গায় দাঁড়ায়ে ব্যায়াম বেশি কার্যকর হতে পারে।

০৪. পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। ফাস্ট ফুড, কোল্ড ড্রিংস ইত্যাদি চিরতরে বাদ দিতে হবে। চিনি বাদ দিতে হবে। আর যত ভালো খাবারই খাই না কেনো সেটা যেন বেশি না খাই।

০৫. মাঝে মাঝে রোজা রাখতে হবে। রোজার সময় শরীরে অটোফেজি হয়। অর্থাৎ অবাঞ্চিত উপাদন খেয়ে ফেলে শরীর নিজেকে পরিস্কার রাখে।

০৬. মানসিক অস্থিরতা রোগের কারণ। এক্ষেত্রে ইবাদত পালন আপনাকে শান্ত থাকতে সাহায্য করে। এছাড়া পেট ভোরে শ্বাস নিয়ে ধীরে ধীরে ছাড়লে শরীর ও মন দুটোই আরাম পায়।

অল্প করে হলেও এই ছয়টি অভ্যাসের সমন্বয় লাগবে। তবে এগুলো মানতে হলে সুস্থ থাকার গুরুত্ব বুঝতে হবে। না হলে ধৈর্য হারিয়ে ফেলবেন।

বাস্তবতা হচ্ছে, অসুস্থ হলে আমরা কিছুই করতে পারি না। অন্যরা তাদের কাজ ফেলে আমাদের নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। আমি-সহ কতগুলো মানুষের কাজের ক্ষতি ও ভোগান্তি তৈরি হয়।

ডাক্তার ও ওষুধের পেছনে ভালো অঙ্কের খরচ হয়। অথচ সে তুলনায় সুস্থতার জন্য কম খরচ করলেই হতো। তাই আসুন অবহেলা না করি।




বগলের কালো দাগ দূর করবেন যেভাবে

লাইফস্টাইল ডেস্ক : অনেকেই বগলের নিচে কালচে দাগের কারণে লজ্জা এবং বিব্রত হন। অথচ সঠিক যত্ন এবং ঘরোয়া কিছু টোটকা মেনেই কিন্তু পালকের মতো কোমল আর মসৃণ আন্ডারআর্ম পাওয়া সম্ভব। চলুন এসম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিই:

এক্সফোলিয়েট: ত্বক থেকে মৃত কোষ অপসারণের প্রক্রিয়া এক্সফোলিয়েট। এক্সফোলিয়েট করলে ত্বকের ছিদ্রও বন্ধ হয়। ফলে ত্বক হয় সতেজ আর মসৃণ। হালকা স্ক্রাব ব্যবহার করতে চিনি আর নারকেল তেলে একসঙ্গে মিশিয়ে প্রাকৃতিক এক্সফোলিয়েটর তৈরি করে ব্যবহার করুন এই মিশ্রণ বৃত্তাকার গতিতে আন্ডারআর্মে আলতোভাবে স্ক্রাব করে ম্যাসাজ করুন। কিছুক্ষণ পর উষ্ণ গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

ময়শ্চারাইজ প্রতিদিন: মসৃণ ও সুন্দর ত্বক পেতে আন্ডারআর্মস ময়শ্চারাইজ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এক্সফোলিয়েট করার পরে, আন্ডারআর্মে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। এক্ষেত্রে শিয়া বাটার বা অ্যালোভেরার মতো হাইড্রেটিং ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারেন।

সঠিকভাবে শেভ: শেভিং করার সময় কিছু বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। ঠিকমতো শেভিং না করলে জ্বালাভাব বেশিদিন থাকতে পারে। তৈরি হতে পারে র‍্যাশেস, ইনগ্রাউন হেয়ার। শেভ করার সময় অবশ্যই ধারালো ও পরিষ্কার রেজার ব্যবহার করুন। সঠিক নিয়ম ব্যবহার করুন। তাছাড়া ত্বককে মসৃণ করতে ময়শ্চারাইজিং শেভিং ক্রিম বা জেল প্রয়োগ করতে পারেন। চুলের বৃদ্ধির যেদিকে সেদিকে শেভ করুন। শেভের পর রেজার অবশ্যই পরিষ্কার করে ধুয়ে ফেলুন। শেভ করার পরে আন্ডারআর্ম ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে শুকিয়ে নিতে ভুলবেন না যেন।




পাত্রে ফুঁ দেওয়া ইসলামে নিষেধ কেন?

ধর্ম ও জীবন ডেস্ক : প্রত্যেক বিষয়ে সুন্নতের অনুসরণে বরকত নিহিত। সুন্নতের অনুসরণ না করা হলে ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়। প্রিয়নবী (স.) আমাদের অনেক সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম বিষয়েও দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। মুসলমানরা সেগুলো সুন্নত হিসেবেই পালন করেন। ফলস্বরূপ অজান্তেই বরকত লাভ করেন এবং নানা ক্ষতি থেকে বেঁচে থাকেন।

পানি পান করা ও পানপাত্র ব্যবহারেও সুন্নত পদ্ধতি রয়েছে। পাত্রে ফুঁ দিতে নিষেধ করেছেন নবীজি (স.)। ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (স.) পানপাত্রে নিঃশ্বাস ফেলতে ও তাতে ফুঁ দিতে নিষেধ করেছেন। (ইবনে মাজাহ: ৩৪২৮)

এই হাদিসের সঙ্গে আধুনিক বিজ্ঞানও সহমত পোষণ করে। আমরা জানি, পানি পানের সময় পাত্রে নিঃশ্বাস ফেলার দরুন সেই পানি বিষাক্ত হয়ে যায়।

বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে, মানুষ শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য নাক ও মুখ দিয়ে অক্সিজেন গ্রহণ করে এবং কার্বন ডাই-অক্সাইড ত্যাগ করে। নিঃশ্বাসে থাকে দেহের দূষিত বাষ্প ও রোগ-জীবাণুবাহী অপেক্ষাকৃত ভারী বায়বীয় পদার্থ কার্বন ডাই-অক্সাইড, যা খাবার কিংবা পানির সঙ্গে মিশে আবার মানুষের দেহের ভেতরে প্রবেশ করে। ফলে শরীরে বিভিন্ন রোগ-জীবাণুর আস্তানা গড়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়।

পানির অপর নাম জীবন। পানি ছাড়া জীবনের অস্তিত্ব কখনোই কল্পনা করা যায় না। বিশুদ্ধ পানির জন্য মানুষ কত কিছুই না করছে। উন্নত বিশ্বে এই খাতে খরচ করা হচ্ছে কোটি কোটি ডলার। ডিডাব্লিউর তথ্যমতে, জার্মানিতে চারজনের একটি পরিবার বিশুদ্ধ পানির জন্য দেড় হাজার ইউরো ব্যয় করে। যা বাংলাদেশি টাকায় হিসাব করলে এক লাখ ৪১ হাজার ৩৯৯ টাকা হয়।

এতকিছু করার পরও যদি কেউ পানি পান করার সময় রাসুল (স.)-এর এই হাদিসটির ওপর আমল না করে, তাহলে তার পুরো পরিশ্রমটাই বৃথা হয়ে যায়। প্রশ্ন জাগতে পারে, অনেকের এভাবে পানি পান করতে গেলে নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসতে পারে। কিংবা অতৃপ্তি থেকে যেতে পারে, তারা কী করবে? তার সমাধানও দিয়েছেন প্রিয়নবী (স.)।

আবু সাইদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (স.) পানীয় পানকালে তাতে ফুঁ দিতে নিষেধ করেছেন। একটি লোক নিবেদন করল, ‘পানপাত্রে (যদি) আমি খড়কুটো দেখতে পাই?’ তিনি বলেন, ‘তাহলে তা ঢেলে ফেলে দাও।’ সে নিবেদন করল, ‘এক শ্বাসে পানি পান করে আমার তৃপ্তি হয় না।’ তিনি বললেন, ‘তাহলে তুমি পেয়ালা মুখ থেকে দূরে সরিয়ে নিয়ে নিঃশ্বাস গ্রহণ করো।’ (রিয়াদুস সালেহিন: ৭৬৯)।




তাল কেন খাবেন

চন্দ্রদীপ ডেস্ক : এখন তালের মৌসুম।  তাল পড়ার শব্দ কিংবা পাকা তালের ঘ্রাণ দুটোই এসময়ে বেশ পরিচিত।  বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে।

মিষ্টি স্বাদের এই ফল দিয়ে তৈরি করা যায় নানা পদের খাবার। তালের বড়া, তালের ক্ষীর, তালের ভাপা, তালের কেক- নানাভাবেই তৈরি করা যায়। অনেকে আবার তাল দিয়ে রুটি খেতেও পছন্দ করেন। নারিকেল ও তাল দিয়ে ভাত খাওয়ার প্রচলনও আছে আমাদের দেশে। সুস্বাদু এই ফলের রয়েছে অনেক উপকারিতা।

তালে থাকে ভিটামিন এ, বি, সি। এছাড়াও জিংক, পটাশিয়াম, আয়রন, ক্যালসিয়াম-সহ আরও অনেক খনিজ উপাদান। তার সঙ্গে আরও থাকে অ্যান্টি-অক্সিজেন ও অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি উপাদান। সব মিলিয়ে এই ফল পুষ্টিগুণে ঠাসা। আর এতোসব গুনাগুনের জন্যই আমাদের তাল খেতে হবে।

আমাদের শরীরের নানা ধরনের উপকার করতে পারে তালের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য। এটি ক্যান্সার প্রতিরোধে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। সেইসঙ্গে স্বাস্থ্য রক্ষায়ও তাল নানা ধরনের উপকার করতে পারে। স্মৃতিশক্তি ভালো রাখতেও এটি কাজ করে।

তালে থাকে ভিটামিন বি, এটি এই ফলের সবচেয়ে বড় উপকারিতা। ভিটামিন বি-এর অভাবজনিত রোগ প্রতিরোধে তাল যথেষ্ট কার্যকরী। এই ভিটামিন রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে কাজ করে। সেইসঙ্গে এটি শরীরের আরও নানা উপকার করে। তাই নিয়মিত তাল খাওয়া উপকারী।

তালে থাকে প্রচুর ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস আছে, যা হাড় ও দাঁতের ক্ষয় প্রতিরোধে সাহায্য করে। অন্ত্রের রোগ ও কোষ্ঠকাঠিন্য সারিয়ে তুলতে কাজ করে তাল। যারা এ ধরনের সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য তাল একটি উপকারী ফল হতে পারে।

তবে তালের বড়ায় তেলের ব্যবহার এসিডিটি বাড়াতে পারে। আবার তালে অতিরিক্ত চিনির মিশ্রণও ক্ষতিকর।




এক রাত ঠিকমতো না ঘুমালে যে ক্ষতি হয়

কাউকে কম ঘুমাতে দিয়ে এবং কাউকে পর্যাপ্ত ঘুমাতে দিয়ে বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা করেছেন। পেয়েছেন দারুণ শিহরণ জাগানিয়া তথ্য। নিউরোসাইন্টিস্ট ম্যাথু ওয়াকারের ভিডিও অবলম্বনে এই তথ্য নিয়ে লিখেছেন মো: লতিফুর রহমান।

১. যারা কম ঘুমায় তাদের স্মৃতি তৈরি হয় না। বিশেষ করে বাচ্চারা রাতে কম ঘুমালে পড়া ভুলে যায়। অনেকটা কম্পিউটারে কাজ করার পর ফাইল সেভ না করার মতো।

২. আমরা দৈনন্দিন অনেক কিছু ভুলে যায় কিন্তু পুরানো স্মৃতি মনে রাখতে পারি। এজন্য দরকার শর্ট টার্ম স্মৃতিকে লং টার্মে কনভার্ট করা। কিন্তু ঘুম কম হলে এখানেও সমস্যা হয়। ব্রেইনের হিপোকমপাস নামক মেমরি ইনবক্সে নতুন স্মৃতি প্রবেশ করে না।

৩. এক রাত কম ঘুমালে পর দিন ব্রেইনের কর্মক্ষমতা কমে যায় ৪০%।

৪. শরীরে রয়েছে ন্যাচারাল কিলার সেল। এরা ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে গোয়েন্দা সংস্থার মতো ভুমিকা পালন করে। এক রাত ঠিক মতো না ঘুমালে এটার উৎপাদন কমে যায় ৭০%। ফলে ওই সময় রোগ-ব্যাধীতে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

৫. কোষের ডিএনএ-র মধ্যে থাকে জিন। এরা বিভিন্ন শারিরীক প্রতিক্রিয়া ঘটানোর জন্য দায়ী। ঘুম এলোমেলো হলে এদের কেউ সক্রিয় হয় এবং কেউ হয় নিস্ক্রিয়। যেমন- ঘুম কম হলে ন্যাচারাল কিলার সেলের জিন নিস্ক্রিয় হয়ে পড়ে। আর টিউমার ও ক্যানসারের জিন সক্রিয় হয়।

তাই বলা যায়, বংশগত রোগ বলে কিছু নেই। মূলত আছে বংশের অভ্যাস। বাবার অভ্যাস অনুসরণ করে ছেলেরও একই রোগ হয়েছে।

৬. কম ঘুমালে পুরুষের টেস্টকল ছোট হয়ে যায় এবং টেস্টটেরন কমে যায়। যৌন ক্ষমতা কমে যায় দশ গুন। অর্থাৎ অকালে পুরুষের বয়স বেড়ে যায় ১০ বছর।

৭. মেয়েদের বাচ্চা উৎপাদন ক্ষমতা মারাত্নক কমে যায়। হরমোন এলোমেলো হওয়ার প্রভাবে তাদের স্বভাব চরিত্র হয়ে পড়ে পুরুষের মতো মাসিকে সমস্যা দেখা দেয়।

৮. নারী পুরুষ উভয়ের হার্টঅ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। বলা নাই কওয়া নাই হুট করে কেউ কেউ মরে যায়।

৯. স্বপ্ন দেখা ভালো। তার মানে আপনি গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন ছিলেন। যেদিন কেউ স্বপ্ন দেখেছে তার ওপর পরীক্ষা চালিয়ে দেখা গেছে তার জ্ঞান বুদ্ধি আগের তুলনায় বেড়েছে।

১০. ঘুমের বড়ি খেয়ে ঘুমালে উপকার পাওয়া যায় না। এছাড়া কারো সহযোগিতা ছাড়া নিজ থেকে ঘুম থেকে ওঠা ভালো।

১১. ঘুমের উপকারী সময় হচ্ছে রাত ৯টা থেকে সুবহে সাদিক পর্যন্ত। অর্থাৎ ভোর ৫টা। দেরি করে ঘুমিয়ে দেরি করে উঠে ৮ ঘণ্টা ঘুমালে একই ফায়দা পাওয়া যায় না। কারণ কোয়ালিটি ঘুম হওয়া উচিত। অর্থাৎ যেই ঘুমের সময় শরীরে উপকারী হরমোন ও এনজাইম নিসৃত হয় সেটা লাগবে।

১২. প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমানো এবং একই সময়ে ঘুম থেকে উঠার অভ্যাস করা খুবই উপকারী।

১৩. কৃত্রিম আলো ও কৃত্রিম শব্দ নেই এমন স্থানে ঘুমাতে হবে। এমনকি চার্জারের মিটিমিটি আলো নিভায়ে ফেলতে হবে। ঘুমানোর আগে হালকা গরম পানিতে গোসল করা উত্তম। রাতের খাবার খেতে হবে সন্ধ্যার সময়। আর বিকালের পরে চা, কফি বা এজাতীয় উত্তেজক কিছু খাওয়া যাবে না।

১৪. ঘুমের কাজা আদায় হয় না। পরে বেশি ঘুমিয়ে কখনই আয়ু বাড়ানো যায় না। এজন্য বর্তমানে অকালে মৃত্যু বেড়ে গিয়েছে।




নারিকেল তেলের নতুন ব্র্যান্ড কলোম্বো’র সঙ্গে যুক্ত হলেন তিশা

চন্দ্রদ্বীপ বিনোদন ডেক্স:  কনজ্যুমার ব্র্যান্ডস বেশ অল্প সময়ের মধ্যে বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড ‘কুমারিকা’ দিয়ে বাংলাদেশের বাজারে আস্থা ও ভালোবাসার একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। হেমাস ভোক্তাদের চাহিদা, প্রয়োজন এবং সুবিধা অনুযায়ী সবসময়ই নিত্যনতুন পণ্য প্রস্তুত করে আসছে। আর সেই ধারাবাহিকতায় হেমাস এবার নিয়ে এলো ‘কলোম্বো, ১০০% বিশুদ্ধ নারিকেল তেল’।

নতুন এ পণ্যের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে সম্প্রতি চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন দেশের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশা। রাজধানী ঢাকার একটি অভিজাত হোটেলে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

উল্লেখ্য, ‘কলোম্বো’ পণ্যটিতে দেশে তৈরি খাটি নারিকেল তেলের সঙ্গে আছে শ্রীলঙ্কার বিখ্যাত কিং কোকোনাট অয়েলের অনন্য সমন্বয়।

চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তিশা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন হেমাস কনজ্যুমার ব্র্যান্ডস বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর নাভীদুল ইসলাম খান, চিফ অপারেটিং অফিসার মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন সিদ্দিকী, হেড অব মার্কেটিং তুষার কুমার কর্মকারসহ আরও অনেকে।

চুক্তি স্বাক্ষর করার আনুষ্ঠানিকতা শেষে এ জনপ্রিয় অভিনেত্রী নিজের অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, ‘কলোম্বো বিশুদ্ধ নারিকেল তেলের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ পেয়ে আমি সত্যিই আনন্দিত এবং আমি আশাবাদী যে, গুণগত সেরা মান নিশ্চিত করে এটি ভোক্তাদের চাহিদা মেটাবে।’

হেমাসের পক্ষ থেকে চুক্তি স্বাক্ষর প্রসঙ্গে হেমাস কনজ্যুমার ব্র্যান্ডস বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর নাভীদুল ইসলাম খান বলেন, ‘কলোম্বো একটি ১০০% বিশুদ্ধ নারিকেল তেল। এতে দেশে তৈরি খাটি নারিকেল তেলের সঙ্গে সমন্বয় করা হয়েছে শ্রীলঙ্কার বিখ্যাত কিং কোকোনাট অয়েল, যা দেশের বাজারে সম্পূর্ণ নতুন ও অনন্য । আমরা জানি, নুসরাত ইমরোজ তিশা দেশের একজন গুণী শিল্পী এবং জনপ্রিয় একজন অভিনেত্রী, সবাই তাকে চেনেন এবং পছন্দ করেন। আমরা আশা করছি, তার উপস্থিতিতে কলোম্বোর গুণগত মানের বার্তা নিয়ে আমরা ভোক্তাদের কাছে নিশ্চিতভাবে পৌছতে পারব।’




যুক্তরাজ্যে অতি অল্প সময়ে ক্যানসার চিকিৎসায় নতুন ইনজেকশন উদ্ভাবন

চন্দ্রদীপ ডেস্ক : ক্যান্সার চিকিৎসার দীর্ঘমেয়াদি সময় কমিয়ে আনতে নতুন এক ইনজেকশন উদ্ভাবন করেছেন যুক্তরাজ্যের বিজ্ঞানীরা। মাত্র ৭ মিনিটেই রোগীর দেহে এই ইনজেকশন প্রয়োগ করা যাবে। যুক্তরাজ্যের জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ (এনএইচএস) জানিয়েছে, এর ফলে ক্যান্সারের চিকিত্সার সময় তিন চতুর্থাংশ পর্যন্ত কমে আসবে।

মঙ্গলবার (৩০ আগস্ট) নতুন এ ইনজেকশন যুক্তরাজ্যের মেডিসিনস অ্যান্ড হেলথ কেয়ার প্রোডাক্ট রেগুলেটরি এজেন্সির (এমএইচআরএ) অনুমোদন পেয়েছে। আর এর পরপরই এনএইচএস জানিয়ে দেয়, এতদিন ইমিউনোথেরাপির মাধ্যমে যেসব ক্যানসার রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে, তাদের এখন অ্যাটেজোলিজুমাবের ইনজেকশন দেওয়া হবে।

এনএইচএসের মতে, এতদিন পর্যন্ত ক্যান্সারের ওষুধ শিরার মাধ্যমে রোগীর শরীরে পৌঁছে দেওয়া হতো। এটি প্রায় ৩০ মিনিট থেকে প্রায় এক ঘণ্টা সময় নিত। তবে নতুন ইনজেকশন মাত্র ৭ মিনিটে একই কাজ করবে।

অ্যাটেজোলিজুমাব সাধারণত ত্বকের নিচে দেওয়া হয়। এর আরেক নাম টেসেন্ট্রিক। মূলত, এটি একটি মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি ওষুধ, যা ক্যানসার রোগীদের শরীরে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এটি একটি ড্রিপের (স্যালাইন) মাধ্যমে রোগীদের শিরায় দেওয়া হয়।

ওয়েস্ট সাফোল্ক এনএইচএস ফাউন্ডেশন ট্রাস্টের কনসালট্যান্ট অনকোলজিস্ট ড. আলেকজান্ডার মার্টিন ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, নতুন ইনজেকশনের মাধ্যমে রোগীদের দ্রুত চিকিৎসা করা যাবে। আমরা আগের চেয়ে কম সময়ে আরও বেশি লোকের চিকিৎসা করতে পারবো। যুক্তরাজ্যের হাজার হাজার ক্যান্সার রোগী অ্যাটেজোলিজুমাবের আইভি পদ্ধতি থেকে উপকৃত হয়েছেন। এ চিকিৎসায় ক্যান্সার ফিরে আসার ঝুঁকি খুবই কম থাকে।

তিনি আরও বলেন, অ্যাটেজোলিজুমাব একটি ইমিউনোথেরাপি ওষুধ। এটি রোগীর দেহে ক্যান্সার কোষগুলি খুঁজে পেতে ও ধ্বংস করতে সক্ষম। এটি বর্তমানে ফুসফুস, স্তন, লিভার ও মূত্রাশয়সহ বিভিন্ন ধরণের ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীদের চিকিত্সায় ব্যবহৃত হয়।

যুক্তরাজ্যে প্রতিবছর ৩ হাজার ৬০০ রোগীকে এই প্রক্রিয়ায় চিকিৎসা দেয়া হয়। এতে তাদের কষ্টও কম হয় বলে জানায় দেশটির জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ।

সূত্র: রয়টার্স




ফাস্টিং ব্লাড সুগার পরীক্ষার সময় যেসব বিষয় খেয়াল রাখবেন

চন্দ্রদ্বীপ ডেক্স: ডায়াবেটিস রোগীদের নিয়মিত রক্তে শর্করা পরীক্ষা করা দরকার। আর এই পরীক্ষা দুই ধরনের হয়, একটি হলো ফাস্টিং ব্লাড সুগার টেস্ট এবং অন্যটি পোস্টপ্রান্ডিয়াল ব্লাড সুগার টেস্ট।

ফাস্টিং ব্লাড সুগার সকালে খালি পেটে পরীক্ষা করা হয়। রক্তে শর্করার পরীক্ষার মূল উদ্দেশ্য হলো প্রাক-ডায়াবেটিস, টাইপ ১ ডায়াবেটিস এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিসে রক্তে শর্করার মাত্রা শনাক্ত করা। অনেক সময় ফাস্টিং ব্লাড সুগারের পরিমাণ (ফাস্টিং ব্লাড সুগার টেস্ট) বেশি থাকে। সকালে খালি পেটে রক্ত পরীক্ষা করে এর অবস্থা জানা থাকলে ওষুধ ও খাবার দিয়ে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

যদি আপনি একটি ফাস্টিং রক্তের শর্করা পরীক্ষা করছেন, রাতে দুধ পান করবেন না। দুধে পেপটিন নামক একটি উপাদান থাকে যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

একইভাবে আপনি যদি ফাস্টিং সুগার টেস্ট করছেন, হাঁটা এড়িয়ে চলুন। হাঁটা এবং ব্যায়াম ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। এটি ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এগুলো মেনে চললেই ফাস্টিং ব্লাগ সুগার পরীক্ষার রিপোর্ট সঠিক আসবে ও সঠিক পদ্ধতিতে চিকিৎসা সম্ভব।

প্রায়শই লোকেরা ১২-১৪ ঘণ্টা কিছু না খেয়ে তারপরে সকালে রক্তে শর্করার পরীক্ষা করার দিকে মনোনিবেশ করে। এই পদ্ধতিতে তারা মনে করেন যে তাদের সুগার টেস্টের রিপোর্ট সঠিক আসবে। কিন্তু ফাস্টিং সুগার টেস্টে তখনই সঠিক রিপোর্ট আসে যখন রোগী রাতের ডায়েটে মনোযোগ দেন এবং সকালে কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখেন।

কেউ যদি ফাস্টিং সুগার চেক করেন, তাহলে তার সকালে পানিও পান করা উচিত নয়। ফাস্ট সুগার মানে ৮-১০ ঘণ্টা কিছু না খাওয়ার পরে রক্তের অবস্থা সম্পর্কে তথ্য নেওয়া। ফাস্টিং ব্লাড সুগার পরীক্ষা করার সময় মনে রাখতে হবে সকালে ঘুম থেকে ওঠার এক থেকে দেড় ঘণ্টার মধ্যে পরীক্ষাটি করতে হবে। যদি দুপুর ১২টায় একটি ফাস্টিং সুগার টেস্ট করা হয় তবে কখনই সঠিক ফলাফল পাওয়া যাবে না। এরজন্য সকালের ঘুম থেকে ওঠার ঘণ্টা খানেকের মধ্যেই এই পরীক্ষা করানো অত্যন্ত জরুরি।




বায়ুদূষণে বাংলাদেশিদের গড় আয়ু কমছে প্রায় ৭ বছর

চন্দ্রদ্বীপ নিউজ ডেক্স: যতই দিন যাচ্ছে বায়ুদূষণের ক্ষতিকর প্রভাব বাড়ছেই। ক্রমবর্ধমান বায়ুদূষণের কারণে বিশ্বের অন্যতম দূষিত অঞ্চলে পরিণত হয়েছে দক্ষিণ এশিয়া। আর এর ফলে দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে জনপ্রতি পাঁচ বছরেরও বেশি আয়ু কমতে পারে বলে সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বায়ুর ক্রমবর্ধমান দূষণের কারণে স্বাস্থ্যের ওপর যে বিপজ্জনক প্রভাব পড়ছে সে বিষয়ে সতর্ক করা হয়েছে। রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের এনার্জি পলিসি ইন্সটিটিউট (এপিক) তাদের সর্বশেষ এয়ার কোয়ালিটি লাইফ ইনডেস্কে জানিয়েছে, সবচেয়ে বেশি দূষণ দেখা গেছে বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল এবং পাকিস্তানে। বায়ুদূষণ সমগ্র বিশ্বের জন্যই একটি মারাত্মক সমস্যায় পরিণত হয়েছে।

দ্রুত শিল্পায়ন এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধি দক্ষিণ এশিয়ায় বায়ুর মান কমিয়ে দিচ্ছে। দূষণের মাত্রা বর্তমান শতাব্দীর শুরুর তুলনায় ৫০ শতাংশ বেড়েছে এবং এতে স্বাস্থ্যের ঝুঁকি অনেক বেড়ে গেছে।

সাম্প্রতিক গবেষণা অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত দেশ বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু জনপ্রতি ৬ বছর ৮ মাস কমে যাচ্ছে। এই তুলনায় যুক্তরাষ্ট্রের মানুষের গড় আয়ু কমছে ৩ বছর ৬ মাস। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৩ সাল থেকে বিশ্বের দূষণের প্রায় ৫৯ শতাংশ বৃদ্ধির জন্য দায়ী ভারত। দেশটির সবচেয়ে দূষিত শহর দিল্লি।

সামগ্রিকভাবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচওর) গাইডলাইন মেনে বায়ুর মান নিয়ন্ত্রণ করলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষের গড় আয়ু দুই বছর তিন মাস বাড়ানো সম্ভব। এর ফলে বছরে বিশ্বের এক কোটি ৭৮ লাখ মানুষের জীবন রক্ষা পাবে। বায়ুর মানের অবনতি হওয়ায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষদের আয়ু এক থেকে ছয় বছর পর্যন্ত কমে যাচ্ছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন মেনে বায়ুর মান নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে পাকিস্তানে গড় আয়ু প্রায় চার বছর এবং নেপালে সাড়ে চার বছরের বেশি বাড়ানো সম্ভব বলে দাবি করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৩ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে ৪২ দশমিক ৩ শতাংশ দূষণ কমাতে কাজ করেছে চীন।

এদিকে মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) বায়ুদূষণের শীর্ষে রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই। এই তালিকায় বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার অবস্থান তৃতীয়। মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) সকাল ৮টা ৪৯ মিনিটে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে এ তথ্য জানা গেছে।