ভোজ্যতেলের মূসক কমিয়ে ৫% করা হলো

ভোজ্যতেলের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে বর্তমানে প্রযোজ্য আমদানি পর্যায়ের মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছে। আগামী ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই সুবিধা বলবৎ থাকবে।

মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। এর আগে ১৭ অক্টোবর, পরিশোধিত ও অপরিশোধিত সয়াবিন ও পামতেলের সরবরাহের ক্ষেত্রে স্থানীয় উৎপাদন পর্যায়ে ১৫ শতাংশ এবং স্থানীয় ব্যবসায়ী পর্যায়ে ৫ শতাংশ মূসক অব্যাহতি দেয়া হয়েছিল। এবার সেই আদেশের মাধ্যমে আমদানি পর্যায়ে কেবল ৫ শতাংশ মূসক কার্যকর থাকবে।

এছাড়া, এর আগে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড চাল, আলু, পেয়াঁজ, ডিম, ভোজ্যতেল ও চিনির সরবরাহ বৃদ্ধি করতে কর অব্যাহতি প্রদান করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল।

 

মো: আল-আমিন
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, চন্দ্রদ্বীপ নিউজ ২৪ ডট কম

 




কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে ৩ খাদ্য

চন্দ্রদ্বীপ ডেস্ক :: কোলেস্টেরলের নাম শুনলেই অনেকেই চিন্তিত হয়ে পড়েন। কিন্তু শরীরে কোলেস্টেরল থাকা বিপজ্জনক নয়। আসলে কোলেস্টেরলের দুই প্রকার—ভালো এবং খারাপ। ভালো কোলেস্টেরল আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় হলেও খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়লে তা অবশ্যই চিন্তার বিষয়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে এটি এক ধরনের দরজার মতো কাজ করে, যা আরও নানা রোগকে শরীরে প্রবেশের সুযোগ দেয়। তাই দ্রুত এটির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে কিছু খাদ্য উপাদান সাহায্য করতে পারে। নিচে তিনটি খাদ্যের কথা উল্লেখ করা হলো, যেগুলো ডায়েটে নিয়মিত রাখলে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানো সম্ভব:

১. ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড: এটি রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকর। ফ্ল্যাক্স সিড, আখরোট, বাদাম এবং সামুদ্রিক মাছ নিয়মিত খেলে শরীরের ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের চাহিদা পূরণ হবে।

২. উচ্চ ফাইবারযুক্ত খাবার: খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে উচ্চ ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা উচিত। সিরিয়াল, ওটস, বাজরা এবং বার্লি এই ধরনের খাবারের উদাহরণ। সবজির পরিমাণ বাড়ানোর মাধ্যমে ভাতের সাথে এর ব্যবহার বৃদ্ধি করা যেতে পারে।

৩. পেকটিন সমৃদ্ধ খাবার: পেকটিনযুক্ত খাবার খেলে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে সাহায্য করে। আপেল, আঙুর, স্ট্রবেরি এবং সাইট্রাস ফলগুলো পেকটিন সমৃদ্ধ।

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে চিকিৎসকরা সাধারণত ওষুধের পরামর্শ দেন, কিন্তু সব ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে। তাই ওষুধের উপর নির্ভর না হয়ে এই তিনটি খাবারে আস্থা রাখতে পারেন।